Thursday, May 2, 2024
Homeআলিপুরদুয়ার৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার কবলে একটি আম বোঝাই ট্রাক

৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার কবলে একটি আম বোঝাই ট্রাক

Uttorer Sangbad:- ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের তেতুলতলা চৌপতি এলাকায় রবিবার সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ল একটি আম বোঝাই ট্রাক। জানা গিয়েছে ট্রাকটি দিল্লি থেকে শিলচর গামী। সেই আম বোঝাই ট্রাকটি আচমকাই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জাতীয় সড়কের তেতুলতলা চৌপতি এলাকার ডিভাইডারের ওপর উঠে যায়। যদিও অত্যন্ত ব্যস্ত তেতুলতলা চৌপতি এলাকায় এই দুর্ঘটনার ফলে ভাগ্যের জোরে কেউ আহত হননি, তার পাশাপাশি অক্ষত অবস্থায় রয়েছেন ট্রাকের চালকও। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে, শামুকতলা ট্রাফিক পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর গোটা দুর্ঘটনার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার কবলে একটি আম বোঝাই ট্রাক

অনান্য খবর- বিবেকানন্দের তিরোধান দিবসে আলিপুরদুয়ার রামকৃষ্ণ আশ্রমে স্যানিটাইজ তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

বাজারে এল এবার ‘ খেলা হবে ‘ চাল ,পড়ুন

শুকারুর কুঠিতে করোনা পরীক্ষার শিবির

পরের খবর – হুল দিবস আজ ৩০ শে জুন , তাৎপর্য

অবশেষে শোষণহীন স্বরাজ প্রতিষ্ঠার জন্য ১৮৫৫ সালের ৩০ জুন ৩০ হাজারেরও অধিক সাঁওতালকে নিয়ে সমাবেশ এবং কলকাতা অভিমুখে প্রথম গণযাত্রা করেন বীর সিধু-কানুরা। ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে রাজনৈতিক সংগ্রামের জন্য মিছিল বা গণযাত্রার সূচনা এটাই প্রথম; যার ধারাবাহিকতায় আজও উপমহাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল মিছিল-লংমার্চ করে আসছে। পদযাত্রার সময় অত্যাচারী মহাজন কেনারাম ভগত ও জঙ্গিপুরের দারোগা মহেশাল দত্ত ছয়-সাতজন সাঁওতাল নেতাকে বিনা অপরাধে গ্রেপ্তার করেন। সিধু ও কানুকে গ্রেপ্তার করতে উদ্যত হলে বিক্ষুব্ধ সাঁওতাল বিপ্লবীরা ৭ জুলাই পাঁচকাঠিয়া নামক স্থানে মহাজন কেনারাম ভগত, মহেশাল দত্তসহ তাঁদের দলের ১৯ জনকে হত্যা করে এবং সেখানেই সাঁওতাল বিদ্রোহের আগুন প্রজ্বলিত হয়। এরপর টানা আট মাস ধরে চলে সাঁওতাল বিদ্রোহ। ২১ জুলাই কাতনা গ্রামে ইংরেজ বাহিনী বিপ্লবীদের কাছে পরাজয় স্বীকার করে।

জুলাই মাসেই বীরভূমের বিখ্যাত ব্যবসাকেন্দ্র নাগপুর বাজার ধ্বংস করে বিপ্লবীরা, যেখানে সাঁওতাল জনগণকে ন্যায্যমূল্যে মালামাল দেওয়ার পরিবর্তে অত্যাচার করা হতো। ৩০ জুলাই লেফটেন্যান্ট রুবি কর্তৃক মুনহান ও মুনকাতারা গ্রাম ধ্বংস করা হলে পরে ১৭ আগস্ট ইংরেজ সরকার কর্তৃক আত্মসমর্পণের ঘোষণাপত্র প্রচার করা হয় এবং সাঁওতালরা তা প্রত্যাখ্যান করে। অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে সিধু-কানুর বিরুদ্ধে ইংরেজ সরকার ‘অস্বা সামরিক আইন’ (অস্ত্রশস্ত্র বহনের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা) জারি করে। ইংরেজ সরকার সামরিক আইন জারি করলেও বিপ্লবের মুখে ১৮৫৬ সালের ৩ জানুয়ারি সামরিক আইন প্রত্যাহার করে নেয়। পুরো খবর

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

More News

Recent Comments