নিজস্ব সংবাদদাতা দিনহাটা নিষিদ্ধ পল্লীর মাধ্যমিক পরীক্ষায় কৃতি তিন ছাত্রীকে সম্বর্ধনা ও স্কুল পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষা সরঞ্জাম বিতরণ করল পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। মঙ্গলবার দিনহাটা শহরের যৌনপল্লীতে এই কর্মসূচী পালিত হয়। পাশাপাশি এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী, মাস্ক, স্যানিটাইজার, ন্যাপকিন বিতরণ করা হয় এদিনের এই কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন সংগঠনের নেতা শিক্ষক বরুণ মজুমদার, সুব্রত নাহা, হীরালাল দাস, সুহাস বাগচী, নয়ন শর্মা, পৌষালী দত্ত প্রমুখ।
দিনহাটা নিষিদ্ধ পল্লীর মাধ্যমিক পরীক্ষায় কৃতি তিন ছাত্রীকে সম্বর্ধনা
Read More –কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতির বাড়িতে গুলি কাণ্ডে ঘটনার পুনঃ নির্মাণে পুলিশ
বিতর্কের অবসান, নাজিরহাট গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে ১০দিনের মধ্যে পদত্যাগের নির্দেশ
৪৯৯ নম্বর পেয়ে রাজ্যে উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম মুর্শিদাবাদের রুমানা সুলতানা
সরকারি নির্দেশিকা উপেক্ষা, মাদ্রাসার ছাত্রদের একাদশ শ্রেণির ফ্রম না দেওয়ার অভিযোগ
কন্যাশ্রী প্রকল্পের অ্যাম্বাসাডর করা হচ্ছে উচ্চমাধ্যমিকে রাজ্যে প্রথম রুমানাকে
রাজ্যে মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ ৬৯৭ নম্বর পাওয়া মোট ৭৯ জনের মধ্যে কোচবিহারের দেবজিৎ পাইন
শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিল পশ্চিমবঙ্গ পার্ট টাইম টিচার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন
তাদের বক্তব্য, সমাজের সাধারণ গতিপ্রবাহের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে এই এলাকার বাসিন্দারাও। এখানকার শিশুরা বড় হচ্ছে আজ তারা মাধ্যমিক পাস করছে। তাই তো পড়াশোনায় এলাকায় শিশুদের আরো উৎসাহিত করতে এই কর্মসূচি। এদিন এলাকার দু’শো মানুষের হাতে খাদ্য সামগ্রী, মাস্ক ও অন্যান্য সরঞ্জাম তুলে দেওয়া ছাড়াও ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে শিক্ষার সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়।
পরের খবর – প্রতি বোতল কোল্ড্রিংসের উপরে ৫ টাকা করে বেশি নিচ্ছেন একশ্রেণীর ব্যবসায়ীরা
কোচবিহারঃ 40 টাকার কোল্ড্রিংসের বোতল 45 টাকা, 95 টাকার বোতল 100 টাকায়, কুড়ি টাকার বোতল সেখানেও 25 টাকা। অর্থাৎ এমআরপির ওপরে অন্ততপক্ষে 5 টাকা করে বেশি। এটাই নাকি নিয়ম, কোচবিহারে প্রতি বোতল কোল্ড্রিংসের উপরে 5 টাকা করে বেশি নিচ্ছেন একশ্রেণীর ব্যবসায়ীরা। হচ্ছে ব্ল্যাক মানি। শুধু কোলড্রিংস কেন, দুধ দই এমনকি পনিরের ওপরেও বাড়তি ফ্রীজিং চার্জের নামে টাকা নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। এমনটাই অভিযোগ। আপনি 5 টাকা বেশি দিচ্ছেন ঠিক, কিন্তু দিনের শেষে এই টাকার অংকটা ন্যূনতম 25000 এ গিয়ে পৌঁছাচ্ছে বলে দাবি ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের। এই বিপুল পরিমান ব্ল্যাকমানি যাচ্ছে কোথায়? কেন এতদিনেও উদাসীন ছিল জেলা প্রশাসন? Continue Read