মাধ্যমিকে ৬৯৪ নম্বর পেয়ে রাজ্য সম্ভাব্য চতুর্থ স্থান বামনহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র অয়নদ্বীপ সেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজ্য মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে মাধ্যমিকের ফলা ফল ঘোষণা করা হয়। সেই ফলা ফলের ভিত্তিতে মোট ৭০০ নম্বরের মধ্যে ৬৯৪ নম্বর পেয়ে রাজ্যে চতুর্থ স্থান দখল করে বামনহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র অয়নদ্বীপ সেন। তার এই ফলাফলে খুশি বিদ্যালয় সহ তার পরিবারের সদস্যরা। অয়নদ্বীপের বাবা একজন গ্রামীণ চিকিৎসক, মা গৃহবধূ। বামনহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিলীপ কর্মকার জানান বরাবরই মেধাবী ছাত্র ছিল অয়নদ্বীপ, তবে পরীক্ষা হয়ে যদি এই সাফল্য আসতে তাহলে আরো বেশি খুশি হতেন তিনি।
বিদ্যালয়ের আর্ এক শিক্ষক অশোক রায় জানান অয়নদ্বীপের ভালো ফলাফলে বিদ্যালয় গর্বিত, আগামীদিনে সে আরো বড় জায়গায় প্রতিষ্টিত হোক এই আশা করি। আজ মার্কশিট প্রদানের সময় মেধাবী ও কৃতি ছাত্রকে পুষ্পস্তবকের মাধ্যমে সংবর্ধনা দেওয়া হয় আগামী দিনে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কামনায়।
মাধ্যমিকে ৬৯৪ নম্বর পেয়ে রাজ্য সম্ভাব্য চতুর্থ স্থান বামনহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র
Read More –মাধ্যমিকে ৬৯৭, পরীক্ষায় না বসতে পেরে আক্ষেপ আলিপুরদুয়ারের অর্ঘ দ্বীপ দেবনাথের
বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে অরণ্য সপ্তাহ পালন করল আলিপুরদুয়ার অগ্নিবীণা ক্লাব।
বাধাপ্রাপ্ত রবীন্দ্রনাথ, বিতর্কিত মন্তব্যে বাড়িতে ঢুকতে দিলেন না পার্থপ্রতিম রায়ের বাবা
শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিল পশ্চিমবঙ্গ পার্ট টাইম টিচার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন
গোসানিমারিতে অনন্ত রায় ও তৃণমূল বিধায়ক জগদীশ বর্মা বসুনিয়ার সাক্ষাৎ নিয়ে জল্পনা
পরের খবর- দিনহাটার সৃষ্টি বর্মনের মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নাম্বার ৬৯৭, ভবিষ্যতে ডাক্তার হতে চায় সে
দিনহাটাঃ ৬৯৭ পেয়ে দিনহাটায় এবছর মাধ্যমিকে প্রথম স্থান অধিকার করল দিনহাটা গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী সৃষ্টি বর্মন। এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে সর্বোচ্চ ৬৯৭ পেয়েছে মোট ৭৯ জন। তার মধ্যে দিনহাটার মাত্র সৃষ্টি বর্মন। তার ভবিষ্যতের পরিকল্পনা রয়েছে ডাক্তার হবার। বাবা পুলক চন্দ্র বর্মন পেশায় শিক্ষক। মা গৃহবধূ সকালে তার নম্বর শোনার পরেই খুশির হাওয়া বাড়িতে, চলছে মিষ্টি মুখের পালা। সৃষ্টি বর্মন জানায়, তার আশা ছিল সে ভালো ফল করবে কিন্তু এই প্যানডেমিক সিচুয়েশনে পরীক্ষা না হওয়ায় তার মন খারাপ হয়েছে। প্রতি বৎসর ক্লাসের প্রথম স্থান অধিকার করত সে। পুরো খবর