সৃঞ্জয় দাস,ধুপগুড়ি: ভোট আসে,ভোট যায়। প্রশাসন কে জানিয়েও রাস্তা সংস্কার হয়নি বেহাল অবস্থা রাস্তার।
অভিযোগ প্রশাসনকে জানিয়েও কাজ হয়নি। বিগত ১৫ বছর ধরে বেহাল অবস্থায় রাস্তাটি।ঘটনাটি ধুপগুড়ি ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের গোবিন্দপল্লী এলাকায়। দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল দশা এই রাস্তাটির। রাস্তার মাঝে বড়ো বড়ো গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।সামান্য বৃষ্টিতেই ওই গর্তে জল জমে ডোবার আকার নেই।ফলে জনগণ সহ টোটো,ছোট গাড়ির চলাচলের খুবেই সমস্যা হয়।প্রশাসনকে বহুবার জানিয়েও কোনো সুরাহা হয়নি রাস্তা সংস্কারের কাজে। আগে যিনি তৃণমূলের কাউন্সিলর ছিলেন তাকেও অনেক বার বলেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাতেও কোনো সুরাহা হয়নি। বর্তমানে এই রাস্তার ওপর এই এলাকার ৫০-৬০ টি পরিবার চলাফেরা করে। কোনো কাউন্সিলার তাদের কথা শোনে না,এমন টাই অভিযোগ।
বর্তমানে ধুপগুড়ি পৌরবোর্ড তৃণমূলের দখলে থাকলেও এই ওয়ার্ডটি কিন্তু এখন বিজেপির দখলে। এবং এবার সেই বিজেপির কাউন্সিলরও কোনো কাজ করতে পারছেনা। এমটাই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
অবশ্য এই ওয়ার্ডের বিজেপির কাউন্সিলর কে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, এর আগে এই কাজটি আমি সেংসন করাই এবং তার পর রাস্তার দুই সাইডে গার্ডওয়াল দেয় এবং তার পর সেই কন্ডাক্টর কাজ ছেড়ে পালিয়ে যায়। তার পর বহুবার ধুপগুড়ি পৌরসভার চেয়ারপার্সন কে জানিয়ে কোনো লাভ হয়নি। এবং ৩ বার ডেপুটেশন ও দেওয়া হয়। তিনি আরো বলেন যদি আমি এই রাস্তাটি করে দিতে পারি তাহলে এলাকার মানুষ আমার সাথে থাকবে এবং আমাকে ভালোও বাসবে। তাই তৃণমূল পরিচালিত বোর্ড এই কাজটি আমাকে করতে দিচ্ছে না। এই কাজ না হওয়ার পিছনে ধুপগুড়ি পৌরসভাকে দায়ী করলেন তিনি।