Sunday, April 28, 2024
Homeকোচবিহার"কল্পতরু" এর মাধ্যমে চা-বাগানের অসহায়দের পাশে কোচবিহার তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

“কল্পতরু” এর মাধ্যমে চা-বাগানের অসহায়দের পাশে কোচবিহার তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

কোচবিহারঃ
পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নির্দেশে কোচবিহার জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে কোচবিহার চা-বাগানে(cooch behar tea state) চা বাগানের কচিকাঁচা থেকে শুরু করে বয়স্ক সকলের মধ্যে “কল্পতরু” মধ্য দিয়ে দুপুরে আহারের ব্যবস্থা করলো কোচবিহার জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। এদিন উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী কেশব দে এবং কোচবিহার জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতি অনির্বাণ সরকার সহ জেলা ও ব্লক ও স্থানীয় নেতৃত্ব।

এই বিষয়ে কোচবিহার জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি অনির্বান সরকার বলেন,আমরা করোনা কালে কোথাও কল্পতরু মধ্য দিয়ে আহার পৌঁছে দেওয়া আবার কোথাও সাধারণ মানুষ জনকে সচেতন করা আবার কোথাও স্যানিটাইজেশন করা আবার কোথাও মানবিক কাজের মধ্য দিয়ে কাঁচা সবজি মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি।

আরও খবর পড়ুন……

শিক্ষক নিয়োগে আরও একধাপ এগোল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ, কাউন্সেলিং নিয়ে বড় ঘোষণা

আগামী কয়েকদিন দুই বঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

বাসন্তীরহাট কুমুদিনী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ফুটবল প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের শুভ উদ্বোধন হল

করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তির পাশে কোচবিহার আস্থা ফাউন্ডেশন

“কল্পতরু” এর মাধ্যমে চা-বাগানের অসহায়দের পাশে কোচবিহার তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

তুফানগঞ্জের চর বালাভুতে বন্যায় নদীগর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়

ক্রমশ জল বাড়ছে কোচবিহারের নদীগুলিতে। বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে কালজানি নদীতে। আর সেই বন্যার কারণে তলিয়ে যাচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে কুচবিহার তুফানগঞ্জ ১ নম্বর ব্লকের চর বালাভুত এলাকায়। কিছুদিন আগের নদী ভাঙ্গনের কারনে তলিয়ে গেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র। এবার পার্শ্ববর্তী এম এস কে বিদ্যালয় ভবনটিও তলিয়ে যেতে বসেছে কালজানির গর্ভে। এলাকায় উদ্বেগ বাড়ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মনিরুল হক বলেন, নদী ভাঙ্গন এই এলাকায় প্রতিনিয়ত প্রতিবছরের খেলা। আমরা এতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। কিন্তু বাচ্চাদের স্কুল স্বাস্থ্যকেন্দ্র জলের তলায় তলিয়ে যাবে তা হতে পারে না। অবশ্যই প্রশাসন কে এই দিকে নজর দেওয়া উচিত। বলাবাহুল্য চর বালাভুত এলাকায় দীর্ঘদিন থেকেই বাঁধের দাবি উঠে আসছে।

কিন্তু স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে এই বাঁধ হয়ে ওঠেনি। ২০১৬ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঁধ নির্মাণের ক্ষেত্রে আশ্বাস দিয়েছিলেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি মুখ্যমন্ত্রী এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুক, না হলে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হবে। কোচবিহার জেলা শাসক পবন কাদিয়ান বলেন, মহাকুমার ঘরে শান্তি দেওয়া হয়েছে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

More News

Recent Comments