কোচবিহারঃ কোচবিহার উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক কে দেখা যাচ্ছে না এলাকায়। করোনা অতি মারি পরিস্থিতিতেও তিনি মানুষের কাছে পৌছতে পারছেন না। শুধু তাই নয়, তিনি নাকি বে আইনি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এমনটাই গুরুতর অভিযোগ উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক সুকুমার রায়ের বিরুদ্ধে। কোচবিহার দুই নাম্বার ব্লক প্রাক্তন ব্লক সভাপতি পরিমল বর্মন এবং দুই নাম্বার ব্লক যুব উজ্জ্বল রায় এক যোগে অভিযোগ করে বলেন, বিধায়ককে মানুষ দেখতে পারছেনা শুধু তাই নয় তিনি বিভিন্ন বেআইনি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। কোচবিহার পুন্ডিবাড়ি এলাকায় উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ঠিক বিপরীতে রয়েছে বিধায়কের একটি ধাঁবা। আর সেখানেই বেআইনি ভাবে বেশ ব্যবসা চলে বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের সহ তৃণমূল নেতাদের। অভিযোগ সেখান থেকে প্রায় দ্বিগুণ অর্থের বিনিময় বিক্রি হয় মদ। আর এই ব্যবসা সরজমিনে পরিচালনা করেন বিধায়ক স্বয়ং। কোচবিহার উত্তরের বিধায়ক
কোচবিহার উত্তরের বিধায়ক বেআইনি ব্যবসার সাথে যুক্ত,গুরুতর অভিযোগ তৃণমূলের
Read More – কন্যাশ্রী প্রকল্পের অ্যাম্বাসাডর করা হচ্ছে উচ্চমাধ্যমিকে রাজ্যে প্রথম রুমানাকে
ঈদ উপলক্ষ্যে কোচবিহারে ভবঘুরেদের রাতের আহার এর ব্যবস্থা করল ছাত্র মুর্তাজা আলি
যদিওবা এই বিষয়ে বিধায়ক সুকুমার রায় কোন মন্তব্য করেননি। অন্যান্য বিষয় তিনি মন্তব্য করে বলেন, এলাকার মানুষ আমাকে দেখতে পারছে কি পারছে না সেটা এলাকার মানুষ ভাল বলতে পারবে। আমার নিজের মুখে বলার কোন দরকার নেই। একই সাথে তিনি অভিযোগ করে বলেন, তৃণমূল গোষ্ঠী কোন্দলের কারণে এলাকায় বেশ কিছু গ্রাম পঞ্চায়েতে সন্ত্রাসের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, পুলিশ এবং প্রশাসন অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। একই সাথে তার এই অভিযোগকে পাল্টা মন্তব্য করে পরিমল বর্মন বলেন, সম্পূর্ণ বিজেপির মদতে দুষ্কৃতীরাজ চলছে কোচবিহার উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে। ভয়ের পরিবেশ হিংসার পরিবেশ ছড়িয়ে পড়েছে দিকে দিকে। মানুষ সন্ধ্যার পর ঘর থেকে বেরোতে পারছে না। বিধায়কের ব্যক্তিগত কাহিনী ব্যবসা সামাল দিতে গিয়ে এলাকার উন্নয়ন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। উজ্জ্বল রায় অভিযোগ করে বলেন, সম্পূর্ণ করণা আবহের পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের পাশে দেখা যায়নি বিধায়ক কে। কোন এলাকায় তিনি আসেন না। ভোট পরবর্তী সময়ে তিনি সম্পূর্ণ ব্যবসায় মন দিয়েছেন। তাই সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করার সময় তার নেই।