প্রায় আটঘণ্টা জেরার পর সওয়া ছ’টা নাগাদ ইডি দপ্তর থেকে বেরলেন অনুব্রতকন্যা সুকন্যা মণ্ডল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ইডি আধিকারিকদের বেশিরভাগ প্রশ্নেরই কোনও উত্তর দিতে পারেননি তিনি। পেশায় শিক্ষিকা। তবু ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কীভাবে এল এত বিপুল অর্থ? তাঁর নামে এত জমির টাকাই বা পেলেন কোথা থেকে? এই ধরনের নানা প্রশ্ন তাঁকে করা হয় বলে খবর। এক সময় অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গলের মুখোমুখিও জেরা করা হয় তাঁকে। সুকন্যা হাজিরা দিলেও বুধবার ইডি দপ্তরে যাননি মণীশ কোঠারি। বৃহস্পতিবার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী রাজীব ভট্টাচার্যকে তলব করেছে ইডি।