শুক্রবার সাহেবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে অন্যান্য দিনের মতো গ্রুপ ডি কর্মী বিদ্যালয়ে এলে দেখতে পারেন এনসিসি ঘরের একটি দরজার কব্জা খোলা অবস্থায় রয়েছে। এরপর বিষয়টি বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জানান তিনি, এনসিসি ছাত্রছাত্রী রাও ছুটে এসে বিষয়টি লক্ষ্য করেন। সকলের অনুমান কেউ বা কারা চুপিসারে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করছিল। যদিও ভেতরে গ্রিল এবং তালা বন্দি অবস্থায় ছিল তাই হয়তো চুরি হয়নি তবে এভাবে বিদ্যালয় এর দরজা ভাঙ্গা অবস্থায় উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বিদ্যালয় চত্বরে।
কিভাবে এই ঘটনা ঘটলো তা বুঝে উঠতে পারছেন না বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা গ্রুপ ডি কর্মী থেকে ছাত্রছাত্রীরা। এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমি অসুস্থতার জন্য ছুটিতে আছি। এরকম একটা ঘটনা শুনেছি কিন্তু কিভাবে হল সেটাই বুঝতে পারছি না। আমরা এ বিষয়ে নজর রাখছি।
জানা যায় ওই ঘরের ভেতরে কম্পিউটার, বিভিন্ন নথি সহ এনসিসির গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র থাকে। রাতের অন্ধকারেই এই ঘটনা হয়েছে বলে মনে করছেন শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীরা।
চারিদিকে দেয়াল এবং গ্রিল দিয়ে মোড়া থাকলেও কিভাবে কেউ ভেতরে প্রবেশ করতে পারে তা নিয়েও যেমন উঠছে প্রশ্ন তেমনি বাড়ছে রহস্য।