Saturday, April 20, 2024
Homeদেশরাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কারের নাম পরিবর্তন, এবার থেকে মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার

রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কারের নাম পরিবর্তন, এবার থেকে মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার

ডেস্ক: হকির জাদুকর মেজর ধ্যানচাঁদকে সম্মান জানাল কেন্দ্রীয় সরকার। যথাযোগ্য সম্মানে ধ্যানচাঁদ এর নাম এবার খেলরত্ন পুরস্কার এর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হল। শুক্রবার টুইট করে একথা জানিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কার এর নাম বদলে মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার। মোদি লিখেছেন, “খেলরত্ন পুরস্কার এর নাম পরিবর্তন নিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে আমি অনেক অনুরোধ পাচ্ছিলাম ধ্যানচাঁদ এর নামে প্রদানের জন্য। আমি সকলের মতামত কে ধন্যবাদ জানাই। সাধারণ মানুষের আবেগকে সম্মান জানিয়েই এবার থেকে খেলরত্ন পুরস্কার এর নাম মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার রাখা হল। জয় হিন্দ!”

দেশের অন্যতম খেলোয়াড় হকির জাদুকর ধ্যানচাঁদকে সম্মান জানাতে কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগকে ধন্যবাদ জানান অনেকেই।

(বিভিন্ন খবর দেখতে আমাদের ওয়েবসাইটে যুক্ত থাকুন।)

“গোঠ” কে নিয়ে জড়িয়ে আছে রয়েছে ডুয়ার্স তথা পাহাড়ের বহু মানুষের জীবন যাত্রা

পাঠকের কলমে অজয় রায় -“গোঠ” এই শব্দটি ডুয়ার্স এবং পাহাড়ের একটি পরিচিত শব্দ। “গোঠ” বলতে মূলত বোঝায় গোচারণভূমি / গবাদি পশুর রাখবার স্থান । এই “গোঠ” কে কেন্দ্র করে জড়িয়ে আছে ডুয়ার্সে তথা পাহাড়ের অনেক মানুষের জীবন যাত্রা।পশুপালন এই অঞ্চলের অনেক মানুষের জীবিকা। গরম কালে বা খরার সময় পাহাড়ের সংলগ্ন বা পাহাড়ের পাদদেশ এলাকায় গবাদিপশুর ঘাসের এবং পানীয় জলের অভাব দেখা দিলে এই সেই অঞ্চলের মানুষেরা তাদের স্থায়ী ঘর- বাড়ি ছেড়ে নিচের দিকে চলে আসে যেখানে পশুদের পর্যাপ্ত ঘাস এবং জলের ব্যবস্থা থাকে এবং সেখানে তারা জংগলের কাঠ, লতা -পাতা,বাঁশ ও এক প্রকারের পাহাড়ি লম্বা লম্বা ঘাস দিয়ে তারা নিজের এবং পশুদের থাকবার মতো অস্থায়ী এক ঘর তৈরি করে এটাকেই “গোঠ” বলে। তারা সেই অস্থায়ী গোঠে ততদিন থাকে যত দিন তাদের স্থায়ী এলাকা গুলিতে গবাদিপশুর পর্যাপ্ত ঘাস ও জলের পর্যাপ্ত সুবিধা না হয়। গবাদিপশু এবং তার মালিকরা গোঠেই পেতে নেয় এক ধরনের সংসার।  Continue Reading 

রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কারের নাম পরিবর্তন, এবার থেকে মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার

জলবন্দি ঘাটালের একাধিক গ্রাম পরিদর্শনে সাংসদ অভিনেতা দেব

বেশ কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণে জেরে জলবন্দি ঘাটালের একাধিক গ্রাম,পানীয় জলের চরম সংকট দেখা দিয়েছে ঘাটাল ব্লকের বেশ কিছু গ্রামে। জলের তলায় পানীয় জলের ট্যাপ। বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যাহত, আর সবে মিলিয়ে ঘাটালে পানীয় জলের সংকট দেখা দিয়েছে বেশ কয়েকটি দুর্গম এলাকায়। পানীয় জল পেতে সকাল থেকে ড্রাম, বালতি, মগ, বোতল ব্যাগ ভর্তি করে ডিঙি নিয়ে জল পেরিয়ে পানীয় জল পেতে হুড়োহুড়ি অজবনগর এলাকার বাসিন্দাদের। এমনই ছবি দেখা গেলো ঘাটালের রথিপুরে ঘাটাল-চন্দ্রকোনা রাজ্যসড়কের উপর। সকাল থেকে অজবনগর এলাকার বাসিন্দারা ডিঙি নৌকায় করে দীর্ঘ জল পেরিয়ে রাজ্যসড়কের ধারে লাইন দিয়ে জল পেতে হচ্ছে। ঘাটাল পৌরসভার তরফে বিভিন্ন এলাকায় গাড়িতে করে জলের ট্যাঙ্কি পাঠিয়ে জল সরবরাহ করছে।কিন্তু চাহিদা মতো পর্যপ্ত পানীয় জল না মেলায় জলের লাইনে হুড়োহুড়ি জলবন্দি এলাকার মানুষদের।

ঘাটাল মহকুমাশাসক সহ ঘাটালের প্রাক্তন বিধায়ক শংকর দোলুই, দাসপুরের বিধায়ক মমতা ভূইঁয়া সহ তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা পিংলার বিধায়ক অজিত মাইতি কে সাথে নিয়ে ঘাটালের সাংসদ দীপক অধিকারী তথা দেব বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করলেন। তার আগে ঘাটাল মহকুমা অফিসে আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন তিনি। মহকুমা অফিসে বন্যায় মৃত সাতজনের মধ্যে দুজন পরিবারের সদস্যদের হাতে রাজ্যসরকার ঘোষিত দুই লক্ষ টাকা র চেক তুলে দেন সাংসদ দীপক অধিকারী। সকলের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

More News

Recent Comments