Friday, April 19, 2024
Homeকোচবিহারমাত্র ২ ঘণ্টার বৃষ্টিতেই জল থৈ থৈ কোচবিহার শহর

মাত্র ২ ঘণ্টার বৃষ্টিতেই জল থৈ থৈ কোচবিহার শহর

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ
মাত্র ঘণ্টা দুয়েকের বৃষ্টিতেই জল থৈ থৈ কোচবিহার। কুচবিহারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা, হাসপাতাল এলাকা, ভবানীগঞ্জ বাজার চত্বর সহ কোচবিহারের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাছারি মোড় এবং ল্যাবরটরি এলাকায় জল থইথই রাস্তাঘাট। কোচবিহার জল নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে দীর্ঘদিন থেকেই অভিযোগ সাধারণ মানুষের। কোচবিহার পৌরসভার প্রাক্তন পৌর প্রশাসক রকিবুর রহমান একাধিকবার চেষ্টা করেও বিশেষ কোনো লাভ করে উঠতে পারিনি। বৃষ্টি থামার পরেও ঘন্টার পর ঘন্টা জল দাঁড়িয়ে থাকছে রাস্তায়।এতে যাতায়াতের সমস্যা এবং যানজটের সমস্যা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের কথায়, দীর্ঘদিনের এই সমস্যা মেটাতে কেন হিমশিম খাচ্ছে কোচবিহার পৌরসভা?? কোচবিহার নবনিযুক্ত প্রশাসক এই প্রসঙ্গে কোনো মন্তব্য করতে চান নি।

রায়ঢাক নদী ফুঁসছে, ফলিমারী গ্রামের বহু বসত বাড়ি নদী গর্ভে

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ
তুফানগঞ্জ ২ নং ব্লকের অন্তর্গত ফলিমারী অঞ্চলের দক্ষিণ ফলিমারী ৯ এর ৮৫ নম্বর বুথ এ কিছুদিন আগেই ফলিমারী গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফ থেকে৫০০ মিটার জায়গা রায়ঢাক নদীর বাধ ভাঙ্গন এর হাত থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়েছিল বাঁশ এবং বস্তা দিয়ে । সেটি ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় প্রায় বেশ কয়েকটি বাড়ি ঘর সহ, চাষের জমিও নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে ।এই ব্যাপারটি নিয়ে দীর্ঘ তিন বৎসর যাবত তুফানগঞ্জ ২ব্লক প্রশাসনের নজরে দিলেও তারা কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছেনা বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের ।এখানে প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ লোকের বসবাস, সেটি নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষায় দিন গুনছেন এলাকার মানুষ জন কবে যাবে এই বর্ষা একটি কাঁচা মাটির বাঁধ তৈরী করা হয়েছিল ফলিমারী গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে কিন্তু দ্রুততার সাথে যদি এই নদী ভাঙ্গন রোধ না করা হয় তাহলে সেটিও চলে যাবে নদী গর্ভে,।শুধু সময়ের অপেক্ষায় দিন গুনছেন গ্রাম বাসীরা।প্রশাসনের কোন প্রতিনিধি এখন পতুফানগঞ্জ 2 নং ব্লকের অন্তর্গত ফলিমারী অঞ্চলের দক্ষিণ ফলিমারী 9 এর 85 নম্বর বুথ কিছুদিন আগেই ফলিমারী অঞ্চলের তরফ থেকে 500 মিটার জায়গা ভাঙ্গন এর হাত থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়েছিল বাঁশ এবং বস্তা দিয়ে । সেটি ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে চলে গিয়েছে ।এই ব্যাপারটি নিয়ে দীর্ঘ তিন বৎসর যাবত প্রশাসনের নজরে দিলেও তারা কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না।এখানে প্রায় 400 থেকে 500 লোকের বসবাস, সেটি নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা, একটি কাঁচা মাটির বাঁধ করা হয়েছিল গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে সেটিও চলে যাবে নদী গর্ভে, শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র বারংবার ব্লক প্রশাসনের কাছে জানানো হলেও প্রশাসনের তরফ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো প্রতিনিধি গ্রাম বাসীদের সাথে দেখা করতে আসেনি।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

More News

Recent Comments