মঙ্গলবার কোচবিহার মহারাজা জিতেন্দ্র নারায়ান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে এক্স রে রুম থেকে পালিয়ে গিয়েছিল মাকে খুন করার আসামি বিপ্লব বর্মন। বুধবার কোচবিহার 2 নম্বর ব্লকের পুন্ডিবাড়ি কালাপানি এলাকা থেকে তাকে পুনরায় গ্রেফতার করা হয়। কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার সুমিত কুমার জানান, গতকাল থেকেই চিরুনি তল্লাশি চলছিল আসামিকে পুনরায় গ্রেপ্তারের জন্য। সূত্র মারফত খবর আসে আসামি কালাপানি এলাকায় লুকিয়ে আছে। পুন্ডিবাড়ী থানা এবং কোচবিহার কোতোয়ালি থানার যৌথ প্রচেষ্টায় আজ তাকে কালাপানি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে পালিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট অভিযোগে মামলা রুজু করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত কোচবিহার ১ নম্বর ব্লকের চিলকির হাট এলাকায় মাকে খুন করে একুশে মে গ্রেপ্তার হয় বিপ্লব বর্মন। পুলিশের এই সফলতা কে সাধুবাদ জানিয়েছে কোচবিহারের মানুষ।।
আরও খবর পড়ুন…..
যুব তৃণমূল সভাপতি কমলেষ অধিকারীর সভাপতিত্বে প্রথম বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হল কোচবিহারে
কোচবিহার:
কোচবিহার জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের নব নির্বাচিত জেলা যুব সভাপতি কমলেষ অধিকারীর সভাপতিত্বে প্রথম বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হলো কোচবিহারে। মঙ্গলবার কোচবিহারের একটি বেসরকারি হোটেলে এই সভা আয়োজিত হয়। সম্পূর্ণ সাংগঠনিক এই আলোচনায়
উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি
কুমারদীপ মুখার্জী, রাজীব দও, জাকারীয়া হোসেন,
সাধারণ সম্পাদক সম্রাট মুখার্জী ও
সমস্ত ব্লকের সভাপতিগণ। কমলেশ বাবু বলেন, এই সভার মাধ্যমে কোচবিহারের সাংগঠনিক পরিকাঠামো বৃদ্ধিসহ আগামী কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সামনেই দিনহাটার উপনির্বাচন এবং পৌরসভা নির্বাচন রয়েছে। সেখানে তৃণমূল কংগ্রেসের যুব শক্তি কিভাবে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি দিয়ে দলকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
প্রধানের বাড়িতে ডাকাতি করার চেষ্টায় তীব্র চাঞ্চল্য উত্তর দিনাজপুরের গোয়ালপোখরে
নিজস্ব সংবাদদাতা:
প্রধানের বাড়িতে ডাকাতি করার চেষ্টায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো এলাকায়। গ্রামবাসীদের তাড়ায় পালালো ডাকাত দলটি। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখর থানার গতি এলাকায়। জানাগেছে সোমবার গভীর রাতে ৪ থেকে ৫ জনের একটি ডাকাত দল গোয়ালপোখরের গতি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের বাড়িতে ঢোকার চেষ্টা করে। প্রধানের নাম আজমি নেসা। এবং তার স্বামী ফজলু রহমান তিনি পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। প্রধানের স্বামী ফজলু রহমান জানিয়েছেন, একটি ডাকাত দলকে দেখতে পান। তার বাড়িতে ঢোকার চেষ্টা করছে। তখন আওয়াজ পেয়ে জেগে পরেন পরিবারের সদস্যরা। তিনি দেখেন ৪ থেকে ৫ জনের একটি ডাকাত দল রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে গ্রামের কয়েকজনকে ফোন করলে গ্রাম বাসিরা ছুটে আসে ডাকাত দলটিকে তাড়া করতে শুরু করে। গ্রাম বাসিদের তাড়াতে পালালো ডাকাত দলটি। পালানোর সময় শূন্যে গুলি চালায় ডাকাত দলটি বলে অভিযোগ করেন তিনি । এবং একটি ধারালো অস্ত্র ও লোহার রড ছেরে পালিয়ে যায় ডাকাতরা। গ্রামবাসীদের প্রচেষ্টায় রক্ষা পেল প্রধান। এই ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছে গোটা পরিবার। খবর দেওয়া হয় গোয়ালপোখর থানার পুলিশকে। খবর পেয়েই ছুটে আসে পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে গোয়ালপোখর থানার পুলিশ।