Thursday, April 25, 2024
Homeদিনহাটাদিনহাটা থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি SFI-DYFI-AIDWA এর

দিনহাটা থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি SFI-DYFI-AIDWA এর

দিনহাটাঃ

গত ২৮ শে জুন জাল ভ্যাকসিন কান্ডে দেবাঞ্জন দেব সহ জড়িত সকলের শাস্তির দাবিতে কলকাতার স্বাস্থ্যভবনে ও কলকাতা পৌরসভায় বিক্ষোভরত অবস্থায় সিপিআইএম এর ছাত্র-যুব-মহিলা নেতৃত্ব ও কর্মীদের পুলিশ আটক করে লালবাজারে নিয়ে যায় যদিও পরে তাদের জামিন দেওয়া হয় সেইদিন রাতেই।এই ঘটনার প্রতিবাদে ও জাল ভ্যাকসিন কাণ্ডে সকলের শাস্তির দাবীতে ২৯ ও ৩০ শে জুন রাজ্যের প্রতি থানায় বিক্ষোভ ও FIR দায়ের করার কর্মসূচি ঘোষণা করে SFI-DYFI-AIDWA নেতৃত্ব।আজ সেই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে গোটা রাজ্যের সাথে সাথে SFI/DYFI/AIDWA এর পক্ষ থেকে দিনহাটা থানাতেও বিক্ষোভ ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে FIR করা হল ।

পরের খবর-

উপস্থিত ছিলেন এস এফ আই দিনহাটা আঞ্চলিক কমিটির সম্পাদক টুটুল সরকার,সভাপতি অংশুমালি রায়,দিনহাটা শহর ইউনিট সভাপতি সৌরভ সরকার,ডিওয়াইএফআই দিনহাটা লোকাল কমিটির সম্পাদক অভিনব রায়,সভাপতি উজ্জ্বল গুহ,জেলা কমিটির সদস্য অপরাজিতা রায়,মহিলা নেত্রী সুদেবী সরকার ও অন্যান্যরা।

দিনহাটা থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি SFI-DYFI-AIDWA এর

পরের খবর- আজ ৩০ সে জুন হুল দিবস , তাৎপর্য

৩০ জুন, ভারতীয় উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি তাৎপর্য পূর্ণ দিবস হুল দিবস , যা ঐতিহাসিক সাঁওতাল হুল দিবস বা সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস নামে পরিচিত। মহাজন ও দাদন ব্যবসায়ীদের শোষণ-নিপীড়ন এবং ব্রিটিশ পুলিশ-দারোগাদের অত্যাচারে নিষ্পেষিত সাঁওতাল জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে ১৮৫৫ সালে সিধু মুরমু ও কানু মুরমু এবং দুই ভাই চান্দ ও ভাইরো ভারতের নিজ গ্রাম ভগনাডিহতে এক বিশাল সমাবেশের ডাক দিয়েছিলেন। সাঁওতাল জনগণ মহাজন ও দাদন ব্যবসায়ীদের নিপীড়নে নিঃস্ব হয়ে পড়েছিল সে সময়। মহাজনের ঋণের ফাঁদে পড়তে হতো বংশপরম্পরায়। স্ত্রী-পুত্ররা মহাজনের সম্পত্তি হয়ে পড়ত। পুলিশের সহায়তায় তাদের গবাদিপশু ও জমি কেড়ে নেওয়া হতো। প্রতিবাদ করলে পাল্টা গ্রেপ্তারের শিকার হতো;

পরের খবর- বিডিও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার জন্মদিন উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠান এর বিশেষ দিন দিনহাটায়

এমনকি সে সময় ব্রিটিশ সরকারের উল্টো খড়্গ নেমে আসত তাদের ওপর। ১৮৫৫ সালেই যে সাঁওতাল বিদ্রোহের সূচনা তা নয়, এর আরও ৭৫ বছর আগে ১৭৮০ সালে সাঁওতাল জননেতা তিলকা মুরমুর (যিনি তিলকা মাঞ্জহী নামে পরিচিত) নেতৃত্বে শোষকদের বিরুদ্ধে সাঁওতাল গণসংগ্রামের সূচনা হয়। তিনি সর্বপ্রথম সাঁওতাল মুক্তিবাহিনী গঠনের মাধ্যমে পাঁচ বছর ধরে ইংরেজ শাষকদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালান। ১৭৮৪ সালের ১৭ জানুয়ারি তাঁর তিরের আঘাতেই ভাগলপুরের ক্লিভল্যান্ড প্রাণ হারান। ১৭৮৫ সালে তিলকা মাঞ্জহী ধরা পড়েন এবং তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়। পুরো খবর

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

More News

Recent Comments