সুদীপ ঘোষ,ঝাড়গ্রাম
আজ গোপীবল্লভপুর থানার উদ্যোগে পালিত হল সেভ ড্রাইভ সেভ লাইফ কর্মসূচি। পশ্চিম বঙ্গ সরকারের “সেফ ড্রাইভ সেভ লাইভ ” কর্মসূচি ও স্লোগান এর ৫ম বর্ষ পূর্তি অনুষ্ঠান পালন করা হলো রাজ্যজুড়ে। ঝাড়গ্রাম জেলার প্রতিটি থানায় এই বিষয়ে ট্রাফিক সচেতনতা ও যানবাহন চলাচল সহ রাস্তা পারাপারের নিময়কানুন বিষয়ক সচেতনতা মূলক অনুষ্ঠান পালন করা হল ঝারগ্রাম এর গোপীবল্লভপুর থানায়। উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের এই কর্মসূচির জন্য রোড অ্যাক্সিডেন্ট এর হার বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে। এই কর্মসূচি মানুষকে ড্রাইভিং বিষয়ে যথেষ্ট সচেতন করেছে।
অনান্য খবর- মোদির নতুন মন্ত্রিসভায় কারা কি দায়িত্ব পেল, দেখুন
এদিনের কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন গোপীবল্লভপুর থানা আইসি সুদীপ ব্যানার্জি, সাব ইন্সপেক্টর তারক নাথ মন্ডল ও এসআই স্বদেশ প্রামানিক সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা। এদিনের অনুষ্ঠানে পথচলতি মানুষকে সচেতনতা বাড়াতে দেওয়া হয় পাশাপাশি যারা হেলমেট ছাড়া বাইক চালাচ্ছিলেন তাদেরকে সতর্ক করা হয়। বক্তব্য রাখতে গিয়ে পুলিশ আধিকারিকরা বলেন সকলেই যেন হেলমেট এবং সিটবেল্ট পড়ে সচেতনভাবে গাড়ি চালান।পাশাপাশি গাড়ি চালানোর সময় কেউ যাতে মোবাইল ফোনের ব্যবহার না করেন এবং সঠিকভাবে ট্রাফিক আইন মেনে চলেন। সাধারণ মানুষকে এ বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়। ঝাড়গ্রাম
ঝাড়গ্রাম গোপীবল্লভপুর থানার পক্ষ থেকে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইভ পঞ্চম বর্ষ পূর্তি পালন
পরের খবর- সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের ৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সচেতনতা কর্মসূচি পালন করল কোচবিহার জেলা পুলিশ
সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের ৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সচেতনতা কর্মসূচি পালন করল কোচবিহার জেলা পুলিশ। বৃহস্পতিবার কোচবিহার পুলিশ লাইনে করোনার স্বাস্থ্য বিধি মেনে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সেই সঙ্গে মানুষকে সচেতন করে তুলতে একটি রেলির আয়োজন করে জেলা পুলিশ।
অনান্য খবর- আত্মার শান্তির কামনার পথ ডুয়ার্সের “ফলাইচা”
সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে র্যা লিতে অংশ নেন পুলিশ ও সিভিক ভলেন্টিয়াররা। রেলিটি কোচবিহার শহর পরিক্রমা করে। এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কোচবিহারের জেলা শাসক পবন কাদিয়ান, জেলা পুলিশ সুপার কে কান্নান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কুমার সানি রাজ সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকেরা। ওই সূচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কোচবিহারের জেলা শাসক পবন কাদিয়ান বলেন, “কোভিড পরিস্থিতির মধ্যেও যেভাবে ট্রাফিক আইন পালনে কাজ করা হয়েছে। অনেকে কাজ করতে গিয়ে করোনা আক্রান্ত হয়েও পড়েছে। কোচবিহার বাসির হয়ে আমি তাঁদেরকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।”