নিজস্ব সংবাদদাতাঃ
কোচবিহার, আজ কোচবিহার কোতোয়ালি থানা তে পুজো নিয়ে প্রতিটি ক্লাবের সেক্রেটারিকে নিয়ে মিটিং হল।
কোচবিহার দমকল অফিসার রঞ্জন ঘোষ জানিয়েছেন প্রতিটি ক্লাবের পূজো মন্ডপ দুটো করে বালতি রাখতে হবে বালতি টিতে লাল রং করতে হবে, বালতির উপর দিয়ে সাদা রং দিয়ে ফায়ার লিখতে হবে, বালতির ভিতর বালি রাখতে হবে, ধুয়া জাতীয় যেই মেশিনটি পাওয়া যায় সেটি রাখতে হবে।
কোতোয়ালি থানার আইসি জানিয়েছেন কোনরকম এক্সট্রা ইলেকট্রিক লাইন নামাতে পারবে না, যেটা ইলেকট্রিক অফিস থেকে লাইন নামিয়ে দিয়ে যাবে ওটা দিয়েই কাজ করতে হবে, টেক্সট আলাইন লাইন নামালে জরিমানা দিতে হবে, (বিসর্জন) তোর্সা নদী তে সব ক্লাব এ বিসর্জন হবে না, যেসব ক্লাবের সামনাসামনি পুকুর ভালোবাসে তাদেরকে সেখানেই বিসর্জন দিতে হবে, তোরসা নদীর পার্শ্ববর্তী যে পুজো গুলো আছে তারা সেখানেই দিতে পারে, যদিও এটা নিয়ে কোনো বৈঠক হয়নি তারা এই সিদ্ধান্ত পরে জানিয়ে দেবে বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালি থানার আইসি।
দিনহাটায় সারা ভারত কৃষক সভার ২২ তম জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হল।
নিজস্ব সংবাদদাতা:
আজ দিনহাটায় সারা ভারত কৃষক সভার ২২ তম জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হল।প্রাকৃতিক বিপর্যয় কে উপেক্ষা করেই সম্মেলনের প্রারম্ভিক পর্বের কাজ শুরু হয় সংগঠনের পতাকা উত্তোলন ও শহীদ বেদীতে মাল্যদানের মধ্যে দিয়ে।সংগঠনের পতাকা উত্তোলন করেন কৃষক সভার জেলা সভাপতি কমরেড প্রদীপ নাথ।এরপর সম্মেলনের অভ্যন্তরীণ পর্বের কাজ শুরু হয় গণসংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে।সম্মেলন পরিচালনার জন্যে তিনটি কমিটি গঠিত হয় সভাপতি মন্ডলী,স্টিয়ারিং কমিটি ও মিনিটস কমিটি।সভাপতি মন্ডলী তে আছেন কম: প্রদীপ নাথ,কম: অনন্ত রায়,কম: শিখা আদিত্য।স্টিয়ারিং কমিটিতে আছেন কম: তমসের আলী,কম: তারাপদ বর্মন,কম: বিনয় দে।মিনিটস কমিটি তে আছেন কম: ধনঞ্জয় রাভা,কম: আকিক হাসান।উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন কৃষক সভার রাজ্য কমিটির পক্ষে কমরেড আবু বক্কর।এরপর সংগঠনের সাংগঠনিক প্রতিবেদন পাঠ করেন বিদায়ী সম্পাদক কমরেড তমসের আলী।জেলার মোট ১২ টি ব্লক থেকে ২৬৫ জন প্রতিনিধি সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।সম্পাদকীয় প্রতিবেদনের ওপর ১২ জন প্রতিনিধি আলোচনা করেন।সম্মেলনকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য রাখেন সারা ভারত কৃষক সভার রাজ্য সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কমরেড প্রণব চৌধুরী,ভারতের ছাত্র ফেডারেশন কোচবিহার জেলা কমিটির সভাপতি কৌশিক ঘোষ,ভারতের গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির জেলা সম্পাদিকা কমরেড শিবানী পাল,CITU জেলা সভাপতি কমরেড তারিণী রায়,ভারতের যুব ফেডারেশন জেলা কমিটির পক্ষে কমরেড অনির্বান রায়,পঞ্চায়েত কর্মচারী ইউনিয়নের পক্ষে কমরেড সেকেন্দার আলী।এরপর জবাবী ভাষণ দেন বিদায়ী সম্পাদক কমরেড তমসের আলী।সম্মেলন থেকে ৫৫ জনের নতুন কমিটি গঠিত হয় ও ৩ জনকে সম্মানীয় সদস্য করা হয়।১৭ জনের সম্পাদক মন্ডলী গঠিত হয়।সম্মেলন থেকে নব নির্বাচিত সম্পাদক ও সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন কমরেড তমসের আলী ও কমরেড বিপিন শীল।