কোচবিহারঃ বৃহস্পতিবার সকালে আচমকাই রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হলেন কোচবিহার জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মহিলা সভানেত্রী সুচিস্মিতা দেব শর্মা। ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহার 1 নম্বর ব্লকের পানিশালা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। অভিযোগ অনুযায়ী বিজেপি আশ্রিত গুন্ডা বাহিনী আচমকাই আক্রমণ চালায় সুচিস্মিতা দেবীর অপর। ঘটনায় তার মাথায় গুরুতর আঘাত লেগেছে। বর্তমানে তিনি কোচবিহার মহারাজের জিতেন্দ্র নারায়ণ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় সূত্রে জানানো হয়েছে, বুধবার গভীর রাতে এলাকায় এক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। সেইখানে খোঁজ খবর নিতে বৃহস্পতিবার সকালে সিটি সুবিধা দেবে ঘটনাস্থলে পৌছলে তার উপরে বিজেপি গুন্ডা বাহিনী আক্রমণ চালায়।
কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতি পার্থপ্রতিম রায় বলেন, একজন মহিলার উপরে আক্রমণ নিন্দা জনক ঘটনা তো বটেই লজ্জাজনক ও বটে। যে বিজেপি মানবাধিকারের প্রসঙ্গ তলে রাজনীতি করে সেই বিজেপি একজন মহিলাকে কিভাবে আক্রমণ করে, এই কি তাদের মানবাধিকার? ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে কোচবিহার কোতোয়ালি থানার বিরাট পুলিশ বাহিনী। বর্তমানে এলাকা থম থমে।
কোচবিহারে আক্রান্ত জেলা তৃণমূল মহিলা সভানেত্রী
আরও খবর পড়ুন….জরাজীর্ণ অবস্থায় জয়ন্তী বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী প্রতিক্ষালয়, বড় দুর্ঘটনার আশংকা
জয়ন্তীঃ সেই এক যুগের বানানো জয়ন্তী বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী প্রতিক্ষালয়ের খুব ভয়ংকর অবস্থা।আনুমানিক ২০-২২ বছর পূর্বে এই যাত্রী প্রতিক্ষালয়টি বানানো। এখানে প্রতিদিন স্কুলের সময় সকাল ও বিকালে স্টেট ট্রান্সপোর্ট বাসের অপেক্ষায় স্কুলের বাচ্চারা, বহু মানুষ এবং বাইরের পর্যটক বাসের বা অন্যান্য গাড়ির অপেক্ষায় এর নিচে বসে থাকে তাছাড় জয়ন্তীর মুখ্য জায়গা হওয়ায় এই প্রতিক্ষালয়ে ৪-৫ জন বসে থাকে হামেশাই । এই যাত্রী প্রতিক্ষালয়টির বর্তমান অবস্থা খুব ভয়ংকর হওয়ার যে কোনো মুহূর্তে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
আজ জয়ন্তী আলিপুরদুয়ার জেলার মুখ্য পর্যটন স্থল হওয়া জন্য এখানে স্থানীয় এবং বাইরে থেকে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সুবিধার্তে অন্যান্য জায়গাগুলির মতো নতুন যাত্রী প্রতিক্ষালয়ের আবেদন জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
Read More – মাধ্যমিকে ৬৯৪ নম্বর পেয়ে রাজ্য সম্ভাব্য চতুর্থ স্থান বামনহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র
স্থানীয় যুবক অজয় রায় বলেন, বেহার এই যাত্রী প্রতিক্ষালয়ে যে কোন মুহুর্তে বড়সড় দুর্ঘটনা হতে পারে। তাই কালচিনির বিডিও তথা রাজাভাতখাওয়া গ্রাম পঞ্চায়েত কতৃপক্ষের নিকটে এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের কাছে এবিষয়ে নজর দেবার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।