Uttorer Sangbad:-

মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসতে চেয়ে স্কুলে তালা মেরে বিক্ষোভ আমডাঙ্গায়।গত কয়েক দিন আগে আমরা দেখাই স্কুলের গাফিলতির কারনে আট মাধ্যমিক ছাত্রী এবার মাধ্যমিক কে অংশ নিতে পারছে না।স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুবীর কুমার ঘোষের দাবী ছিল এই আট পড়ুয়া এনরোলমেন্ট ফর্মে সই না করে বাড়ি চলে গিয়েছিল। আর তাতেই এই বিপত্তি। আট পড়ুয়ার বাড়ির লোকের অভিযোগ স্কুল মাধ্যমিকের জন্য ফি কাটলো। আর দেখল না আট মাধ্যমিক পড়ুয়া এনরোলমেন্ট ফর্মে সই করেনি।আর সেই অবস্থায় বোর্ডের কাছে নাম পাঠালো কি করে।স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের বাড়িতে খবর দিতে পারতো বোর্ডে নাম পাঠানোর আগে।আর মাধ্যমিক পড়ুয়া মানেই নাবালিকা। একতো করোনা সংক্রমণ আর তার উপর শিক্ষকদের দায়িত্ব হীন আচরণ। ভয়নক সংকটে থাকা পড়ুয়া ও অভিভাবক রা স্কুলে প্রধান শিক্ষক এর সঙ্গে দেখা করতে চায়।প্রধান শিক্ষক কে না পেয়ে বিক্ষোভ দেখায় তারা।

মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসতে চেয়ে স্কুলে তালা মেরে বিক্ষোভ আমডাঙ্গায়

অনান্য খবর- আজ ৩০ শে জুন হুল দিবস, তাৎপর্য

গান্ধীজীকে কালো চশমা পরিয়ে উত্তম-মধ্যম খেলো এক ব্যক্তি, বর্ধমানের ঘটনায় তোলপাড়

নিউজ ডেস্ক:
গান্ধীজির চোখে সানগ্লাস! এই নিয়ে উত্তাল গোটা বর্ধমান। অনুসন্ধান করতেই জানা গেল, জাতির জনককে কালা চশমায় সাজিয়েছেন ‘ভাইপো’ লেটু। জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী আপামর ভারতবাসীর কাছে বাপু হলেও লেটু তাঁকে ডাকে কাকু বলে। মহাত্মা গান্ধীর মূর্তির নীচেই দিনভর থাকে সে। সানগ্লাস নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তার নিরীহ উত্তর- ‘কাকু’র চশমাটা ভাল ছিল না। তাই সেটা খুলে সানগ্লাস পরিয়ে দিয়েছে সে। মহাত্মাকে নিয়ে এমন মস্করায় তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। উত্তম মধ্যম দিয়ে গুণধরকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁরা। ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমান শহরের বড়নীলপুরের শালবাগান এলাকায়।

অনান্য খবর- শিশুদের সুরক্ষা ও চিকিৎসার স্বার্থে দিনহাটায় বেসরকারি উদ্যোগে চালু হতে চলেছে স্পেশালাইজড কেয়ার ইউনিট

এই এলাকায় ১২ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে গান্ধীজির পূর্ণাবয়ব মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাতে এলাকারই বাসিন্দা লেটু দাস মদ্যপ অবস্থায় গান্ধী মূর্তির চশমা খুলে দিয়ে একটি কালো চশমা পরিয়ে দেয় । গান্ধীজির চোখে কালা চশমা স্থানীয়দের নজরে আসতেই এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় লেটু এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে জানতে পেরে। স্থানীয়রা তাকে ধরে বেধড়ক মারধর করে । তাকে দিকে গান্ধী মূর্তির পা ধরিয়ে ক্ষমাও চাওয়ানো হয়। পরে জাতীর জনকের মর্যাদাহানির অভিযোগে লেটু দাসকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে।

অনান্য খবর- দিল্লীতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধনের সাথে বিশেষ বৈঠকে নিশীথ-শুভেন্দু

এলাকার তৃণমূল নেতা অনন্তপাল বলেন, ‘মদ্যপ অবস্থায় ওই ব‍্যক্তি গান্ধীর মূর্তির চশমা ভেঙে দিয়ে একটি কালো চশমা পরিয়ে দিয়েছে । তারপর চিৎকার করে বলে মহাত্মা গান্ধী আজ অন্ধ হয়ে গিয়েছে তাই আমরা সব মাতাল। মহাত্মা গান্ধীও মাতাল। এই কথাটা অপমানজনক। তাই এর আমরা শাস্তি চাই।’ উত্তমমধ্যম পড়তেই ছুটে গিয়েছে নেশা। অভিযুক্ত লিটুর স্বীকারোক্তি, আমি ওই মূর্তির নীচেই বসে থাকি আর ‘কাকু কাকু’ বলি। তাই ভালোবেসে চশমা পরিয়ে দিয়েছি। ভুল হয়ে গিয়েছে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *