নিউজ ডেস্কঃ
ফের পুরনো ফর্মে দিলিপ ঘোষ।তালিবানি কথা ব্যবহার করে ফের রাজ্যকে খোঁচা বিজেপির রাজ্য সভাপতির।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে শহিদ সম্মান যাত্রায় অংশ নেয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার,দিলিপ ঘোষ সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্বরা।খড়্গপুরের খেমাসুলি থেকে যাত্রা শুরু হয়ে একে একে খড়্গপুর মেদিনীপুর ডেবরা হয়ে আরামবাগ যাবে।সকাল খড়্গপুরের রামমন্দির এলাকায় চা চক্র ও সংবর্ধনা সভায় ফের পুরোনো ফর্মে দিলিপ ঘোষ।বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন-“আফগানিস্তানে কাবুলে যেমন তালিবানি রাজ্যকে সবদেশ পরিত্যাগ করছে,পশ্চিম বাংলায় তালিবানি রাজ্য নিয়ে গোটা দেশে ধিক্কার হচ্ছে।আর কোর্ট দেখিয়ে দিয়েছে এখানে অন্যায় হয়েছে।
দিদিমনি বলেছিলেন কিছু হয়নি(অত্যচার), এবার আপনার ভাইকে বলে রাখুন কিছু হবে।”
অন্যদিকে কোর্টের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন দিলিপ ঘোষ।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীক্ষে কটাক্ষ করে বলেন-“মন্ত্রী, এমএলএ দের অ্যারেস্ট করা হয়, বিধানসভার বিরোধী নেতাকে অ্যারেস্ট করা হয়।এই তালিবানি রাজ্য আমরা চলতে দেব না।”
পাশাপাশি মানুষের উৎসাহ ও উদ্দিপনার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন দিলিপ।
অন্যদিকে ভোট পূর্ববর্তী ও পরবর্তী হিংসা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।পাশাপাশি অত্যাচারীত বিজেপি কর্মীদের একে একে কোর্টের নির্দেশে ক্ষতিপূরণ দেবে রাজ্য, মন্তব্য দিলীপের।
মার্কিন সেনার উপর হামলা কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না, কড়া বার্তা জো বাইডেন এর
নিউজ ডেস্ক:
মার্কিন সেনার উপর হামলা করা হলে তা কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না, শুক্রবার এমনই বার্তা দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত মার্কিন নাগরিকদের আফগানিস্তান থেকে বার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ততদিন মোতায়েন থাকবে সেনা।
আফগানিস্তানে সংকটের জন্য আমেরিকাকেই দুষছে বিভিন্ন মহল। আফগানিস্তানে ফের তালিবান-রাজের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকেই কার্যত কাঠগড়ায় তুলেছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই পরিপ্রেক্ষিতে আগেই মুখ খুলেছিলেন বাইডেন। তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁর সিদ্ধান্তের জন্য অনুতপ্ত নন। সেই সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন, আফগানিস্তানে আমেরিকার মিশন কখনই একটা দেশ গঠনের জন্য ছিল না। এদিকে, যতদিন আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা রয়েছে ততদিন সরকার গঠনের বিষয়ে ভাবছে না তালিবান, সূত্রের খবর এমনটাই।
এদিকে শুক্রবার বাইডেন স্পষ্ট জানিয়েছেন, কাবুল বিমানবন্দর এখনও আমেরিকার দখলেই রয়েছে। সংশ্লিষ্ট দেশ থেকে আমেরিকার নাগরিকদের মুক্ত করে নিয়ে আসা অত্যন্ত কঠিন বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। ইতিহাসে এটাই সবথেকে কঠিন এয়ারলিফট বলেও দাবি করেছেন তিনি। বাইডেনের কথায়, আফগানিস্তান থেকে জুলাই মাসে ১৮ হাজার মানুষকে দেশে ফেরানো হয়েছে। ১৪ অগাস্ট থেকে এখনও পর্যন্ত ১৩ হাজার মানুষকে কাবুল থেকে আমেরিকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে বলে জানান বাইডেন। তিনি আরও বলেন, ‘আফগানিস্তানে ৬ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে।’
প্রসঙ্গত, জো বাইডেন বলেছিলেন, ‘সন্ত্রাসবাদ রোধে অভিযান চালাচ্ছে আমেরিকা। আগামীদিনে আমেরিকায় কোনও রকম সন্ত্রাস হলে তার যোগ্য জবাব দেওয়া হবে। ‘